সরকারি তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে এই হার ছিল যথাক্রমে 5.02% ও 4.87%। যদিও এই দু’মাসের তুলনায় এখনও খানিকটা বেশিই রয়েছে এই মুদ্রাস্ফীতির হার। তবে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি। জানুয়ারিতে এই হার বেশ খানিকটা কমেছে বলেই দেখা যাচ্ছে।
টানা দু’মাস বাড়ার পর জানুয়ারিতে বেশ খানিকটা খুচরো মুদ্রাস্ফীতি। সোমবার কেন্দ্রীয় সরকার যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে জানুয়ারিতে মুদ্রাস্ফীতির হার বেশ খানিকটা কমে হয়েছে 5.1%। এর থেকে স্পষ্ট নতুন বছরে সামান্য হলেও কিছুটা মুদ্রাস্ফীতির আঁচ থেকে বাঁচবে আমজনতা। প্রসঙ্গত, গত দু’মাসে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে 5.69% 5.55%। যদিও অক্টোবরে এবং সেপ্টেম্বরে এই মুদ্রাস্ফীতির হার বেশ খানিকটা কম ছিল।
সরকারি তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে এই হার ছিল যথাক্রমে 5.02% ও 4.87%। যদিও এই দু’মাসের তুলনায় এখনও খানিকটা বেশিই রয়েছে এই মুদ্রাস্ফীতির হার। তবে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি। জানুয়ারিতে এই হার বেশ খানিকটা কমেছে বলেই দেখা যাচ্ছে।
জানুয়ারিতে খাদ্যমুদ্রাস্ফীতি খানিকটা কমে হয়েছে 8.3%। যা ডিসেম্বরে ও নভেম্বরে ছিল যথাক্রমে 9.53% ও 8.6%। এই হার সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে ছিল যথাক্রমে 6.56% ও 6.61%। এই তথ্য থেকেই স্পষ্ট যে জানুয়ারিতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি খানিকটা কমলেও তা এখনও স্বস্তির সীমার বেশ কিছুটা উপরের দিকেই আছে।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই আর্থিক নীতি বৈঠকে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছিলেন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও তা এখনও মাথাব্যাথার কারণ হিসেবে রয়ে গিয়েছে। ফলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এই নিয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে। তিনিও সেই সময় আশা প্রকাশ করেছিলেন জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে খানিকটা কমতে পারে মুদ্রাস্ফীতির হার। স্টেট ব্যাঙ্ক ও ব্যাঙ্ক অফ বরোদার পক্ষ থেকেও বলা হয়েছিল গত এক মাসে খাদ্যপণ্যের দাম কমে যাওয়ার কারণে জানুয়ারিতে বেশ খানিকটা কমতে পারে মুদ্রাস্ফীতি। সেই পূর্বাভাসই এদিন বাস্তবায়িত হল।
একইসঙ্গে এদিন ডিসেম্বরে শিল্পোৎপাদনের চিত্রও স্পষ্ট হয়েছে। ডিসেম্বরে দেশের শিল্পোৎপাদনের হার হয়েছে 3.8%। যা গত তিন মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
Published: February 12, 2024, 12:45 IST
পার্সোনাল ফাইনান্স বিষয়ের সর্বশেষ আপডেটের জন্য ডাউনলোড করুন Money9 App