মাথায় রাখতে হবে, পয়লা ফেব্রুয়ারি যে বাজেট পেশ হবে তা ২০২৩ সালের পয়লা এপ্রিল থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।
রাজকোষ খালি হলে কীভাবে তা ভরা হবে সে তো পরের কথা। আগে দেখতে হবে ঘাটতি কতটা? এই যে ঘাটতি একেই আমরা বলি ফিসকাল ডেভিড বা রাজকোট ঘাটতি।
২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সরকার এর জন্য ৭৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এতে সরকার অতিরিক্ত ৪৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।
তোমার-আমার মতো সাধারণ লোক এইভাবে ক্রমাগত ঘাটতি বা ঘাটা করে কিন্তু চিরজীবন বেঁচে থাকতে পারবো না।
রেল বাজেট কিন্তু এখন ইতিহাসে ঠাঁই পেয়েছে, কারণ আলাদা করে রেল বাজেট এখন আর পেশ করা হয় না।
কোনও সরকার কাউকে এই চিন্তাধারার বশবর্তী হয়ে ভর্তুকি দেয় না। অবশ্যই কিছু পাওয়ার আশায় সরকার ভর্তুকি দিয়ে থাকে।
সরকার তো বিভিন্ন পথে টাকা আদায় করে থাকে।
বিলগ্নিকরণ শুনতে যতটা সোজা কাজে ততটা নয়। যেমন এয়ার ইন্ডিয়া বিক্রি করা মোটেই সহজ কাজ নয়। দেশে অনেকেই এখনও mtnl বা bsnl-এর ফোন ব্যবহার করে থাকেন।
ফাইন্যান্স বিলের সাহায্যেই সারা বছর ধরে সরকার আমাদের থেকে বিভিন্ন ধরনের ট্যাক্স বা কর আদায় করে থাকে।
বাজেট পেশের একদিন আগে সংসদে পেশ করা হয় আর্থিক সমীক্ষা। এই নথিতে দেশের সামগ্রিক আর্থিক অবস্থার বিশদ চিত্র পেশ করা হয়।